প্যাকেজ
বাংলাদেশ সম্পর্কেঃ
বঙ্গোপসাগরের তীরে ভারতের পূর্বে অবস্থিত বাংলাদেশ একটি দক্ষিণ এশিয়ার দেশ যা সবুজে ঘেরা এবং প্রচুর জলপথ দ্বারা চিহ্নিত। প্রধানত পদ্মা (গঙ্গা), মেঘনা ও যমুনা নদী উর্বর সমভূমি তৈরির জন্য দায়ী এবং নৌকা প্রধান ভ্রমণ মাধ্যম। দক্ষিণ উপকূলে সুন্দরবন, পূর্ব ভারতের সাথে অংশী হত্তয়া একটি বিশাল ম্যানগ্রোভ বন, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের আবাসস্থল।
প্রস্থান/ফেরত অবস্থানঃ ঢাকা-বরিশাল-খুলনা-রাজশাহী-রংপুর-সিলেট-চট্টগ্রাম-ঢাকা
ছাড়ার সময়ঃ অনুগ্রহ করে ফ্লাইটের কমপক্ষে ৩ ঘন্টা আগে উপস্থিত থাকুন।
এই সফর নিশ্চিত করতে ন্যূনতম বুকিং 2 প্যাক্স*
হোটেল তথ্য: ৩টি ক্যাটাগরি।
১। ঢাকা: The Bengle Blueberry/ Bengle Canary ark অথবা অনুরূপ
২। বগুড়া: Momo Inn/Naz Garden অথবা অনুরূপ
৩। রাজশাহী: Hotel Parjaton Complex / Hotel Nice international অথবা অনুরূপ
সফর ভ্রমণপথ বিস্তারিতঃ
* দিন ০১ - ঢাকায় আগমন (সাক্ষাত এবং হোটেলে স্থানান্তর / অর্ধ দিনের সিটি ট্যুর)
ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে অতিথিদের সাথে দেখা ও অভ্যর্থনা, এবং হোটেলে স্থানান্তর। কিছুক্ষণ বিশ্রাম ও রিফ্রেশমেন্টের পর আপনি লালবাগ ফোর্ট, বিখ্যাত ঢাকেশ্বরী মন্দির (হিন্দু মন্দির), কার্জন হল, শহীদ মিনার (ভাষা শহীদ), জাতীয় জাদুঘর, জাতীয় সংসদ, আহসান মঞ্জিল (নবাব প্রাসাদ) এর মতো সবচেয়ে আকর্ষণীয় স্থানগুলিতে পুরো দিনের জন্য নির্দেশিত ভ্রমণের সুযোগ পাবেন। হোটেলে স্থানান্তর করুন। কিছুক্ষণ রিফ্রেশমেন্টের পর আপনার জন্য থাকছে ডিনারের সুবিধা, সাথে ঢাকা হোটেলে রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা।
খাবার: দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
দিন ০২ - ঢাকা থেকে বরিশাল (সোনারগাঁও এ সংক্ষিপ্ত সফর এবং স্থানীয় বিগ ওয়াটার ভেসেলের মাধ্যমে বরিশালে গমন)
এই দিন সকালের নাস্তার পরে হোটেল থেকে চেক আউট এবং আপনি পাচ্ছেন পুরানো রাজধানী সোনারগাঁও এ একটি সংক্ষিপ্ত পরিদর্শনের সুযোগ। দুপুরের খাবারের পর পুরান রাজধানীর শাখারী বাজারে (পুরান ঢাকার পুরানো রাস্তা) সংক্ষিপ্ত পরিদর্শন। সন্ধ্যায় জেটিতে অবস্থান এবং জাহাজে আরোহণ (কেবিন এবং টয়লেট ভাগ করে নেওয়ার ভিত্তিতে), বরিশালের দিকে জাহাজে ভ্রমণ শুরু। জাহাজে রাত্রিযাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ০৩ - বরিশাল (বিখ্যাত ঐতিহ্যবাহী জীবনধারা এবং গ্রামীণ পরিবেশে থাকার ব্যবস্থা)
বরিশাল পৌঁছানোর পর খুব ভোরে জাহাজ থেকে অবতরণ এবং হাইতসার যাওয়ার জন্য ছোট মোটর বোটে স্থানান্তর। ০১ ঘন্টার যাত্রায় আপনি দেখতে পাবেন নদীর তীর সভ্যতা। পৌঁছানোর পর গ্রামবাসীদের সাথে সাক্ষাত এবং অভ্যর্থনা পর্ব শেষে অবিলম্বে আপনি একটি ছোট গ্রামে স্থানান্তরিত হবেন এবং থাকবে একটি গ্রামের বাড়িতে আতিথেয়তার সুযোগ (এইসমস্ত ঘর, খাবার এবং সবকিছুই ঐতিহ্যবাহী, সেখানে কোন আধুনিক সুযোগ-সুবিধা নেই, কেবল সৌরশক্তি ব্যতীত আধুনিক বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা নেই)।
বিশ্রাম এবং রিফ্রেশমেন্ট পরে প্রাতঃরাশের ব্যবস্থা। পায়ে হেঁটে এবং কখনও রিকশা টেনে গ্রাম ভ্রমণ করার মধ্য দিয়ে আপনি পাচ্ছেন অনন্য, সাধারণ বাংলাদেশী জীবনধারা, গ্রামবাসীর দৈনন্দিন কাজকর্ম ইত্যাদির অভিজ্ঞতা লাভের সুযোগ। এরপর জনৈক গ্রামবাসীর বাড়িতে একটি বিশেষ ঐতিহ্যবাহী মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন থাকবে। রাতে স্থানীয় মেজবানি ডিনারের পর স্থানীয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং গ্রামের বাড়িতে রাত্রিযাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ০৪ - বরিশাল (বাগেরহাট হয়ে মংলা)
এই দিন সকালের নাস্তার পর আপনি মংলার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। মংলা যাওয়ার পথে আপনি প্রায় পাঁচশ বছরের পুরানো একটি বিশ্ব ঐতিহ্যের স্থান এবং একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন "ষাট গম্বুজ মসজিদ" পরিদর্শনের সুযোগ পাবেন। রয়েছে খান জাহান আলী মাজার এবং নয় গম্বুজ মসজিদ পরিদর্শনের সুযোগ। সন্ধ্যায় মংলা পৌঁছে হোটেলে স্থানান্তর এবং সেখানে রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ০৫ - মংলা - সুন্দরবন (সুন্দরবন - পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন / রাজকীয় রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাস্থল)
এই দিন খুব ভোরে সকাল ৬ টার দিকে আপনি সুন্দরবনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন যা বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান এবং ইউনেস্কো কর্তৃক ৭টি প্রাকৃতিক আশ্চর্যের তালিকায় মনোনীত। স্থানীয় ঐতিহ্যবাহী ইঞ্জিন বোট দ্বারা জলের জাহাজের স্থানান্তর এবং জাহাজে আরোহণ। প্রত্যেক অতিথির জন্য থাকছে বরাদ্দ রুমের চাবি।
কিছুক্ষণ পর নাস্তা পরিবেশন করা হবে ভ্যাসেলের ছাদে, একই সাথে সুন্দরবনের আশেপাশের এলাকা উপভোগের সুযোগ। সন্ধ্যায় নিকটস্থ ফরেস্ট স্টেশনের পাশে জাহাজটি নোঙর করা থাকবে, এরপর ম্যানগ্রোভ বনের উপর একটি সংক্ষিপ্ত প্রজেকশন প্রদর্শিত হবে, তারপর ডিনার পরিবেশন, অতঃপর সেখানে রাত্রিযাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ০৬ - সুন্দরবন - কুষ্টিয়া
ভোরবেলা কচিখালী (টাইগার পয়েন্ট) বন অফিস এলাকায় পাচ্ছেন একটি ছোট প্রাতভ্রমণ উপভোগ করার সুযোগ। এরপর থাকছে খুলনার দিকে নৌকা যাত্রার মাধ্যমে নদীমাতৃক দেশের নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারার আনন্দ। খুলনা পৌঁছে সেখান থেকে কুষ্টিয়াতে ড্রাইভ (৪ ঘন্টা)। কুষ্টিয়ায় রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ০৭ - কুষ্টিয়া-রাজশাহী
সকালের নাস্তা এবং হোটেল থেকে চেক আউট করে লালন আখড়া এবং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠি বাড়িতে (যেখানে তিনি গীতাঞ্জলি লিখেছিলেন এবং এই অসাধারণ সাহিত্যের জন্য তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন) পরিদর্শন। এই দুটি আকর্ষণ উপভোগের পর আপনি নাটোর হয়ে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন। নাটোরে স্থানীয় একটি রেস্তোরাঁয় দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হবে। দুপুরের খাবারের পর পুঠিয়া জমিদার বাড়ি (সবচেয়ে জাঁকজমক মন্দির) হয়ে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে যাত্রা। রাজশাহীতে রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ০৮ - রাজশাহী - দিনাজপুর
হোটেল থেকে সকালের নাস্তা, চেক আউটের পর দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা, পথে পথে নওগাঁর কুসুম্বা মসজিদ পরিদর্শন। এছাড়াও মহান পাহাড়পুর বৌদ্ধ মঠ পরিদর্শন। দিনাজপুরে পৌঁছে হোটেলে চেক ইন এবং সন্ধ্যায় স্থানীয় বাজারে ছোট চা স্টল, স্থানীয় লোকজনের সাথে দেখা করার সুযোগ পেতে পারেন। দিনাজপুরে রাত্রি যাপন
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ০৯ - দিনাজপুর থেকে বগুড়া
হোটেল থেকে সকালের নাস্তা করে চেক আউট করে বগুড়ার দিকে যাত্রা শুরু, পথে কান্তজির মন্দির (১৮ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে অলংকৃত মন্দিরের মধ্যে অন্যতম) পরিদর্শনের সুযোগ। পৃথিবীর প্রাচীনতম শহরগুলির মধ্যে একটি মহাস্থানগড় পরিদর্শনের জন্য বগুড়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা। হোটেলে যাওয়ার পর চেক ইন এবং সেখানে রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন 10 - বগুড়া থেকে শ্রীমঙ্গল (শ্রীমঙ্গল / চা সম্প্রদায়ের রাজধানী)
খুব ভোরে চেক আউট এবং চায়ের রাজধানী হিসেবে পরিচিত শ্রীমঙ্গলের উদ্দেশ্যে যাত্রা (প্রায় 12 ঘন্টার পথ)। পথে ঐতিহাসিক আতিয়া মসজিদ পরিদর্শন। হাইওয়ে রেস্তোরাঁয় দুপুরের খাবার শেষে শ্রীমঙ্গলের উদেশ্যে যাত্রা। সন্ধ্যায় শ্রীমঙ্গল পৌঁছে হোটেল চেক ইন, রিফ্রেশমেন্টের পর রাতের খাবার পরিবেশন। শ্রীমঙ্গলে রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ১১ - শ্রীমঙ্গল-সিলেট
"লাউয়াছড়া রেইন ফরেস্ট" (পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম রেইন ফরেস্টগুলির মধ্যে একটি) সহ কয়েকটি দর্শনীয় ভ্রমণ উপভোগ করার সুযোগ। সেখানে রয়েছে খুব বিরল প্রজাতির দর্শনীয় বানর এবং বন্যপ্রাণী, শত শত প্রকারের পাখি, যার মধ্যে কিছু পৃথিবীতে খুবই বিরল। এর পরে স্থানীয় বা জাতিগত সম্প্রদায়ের সাথে সাক্ষাতের সুযোগ, চা সম্প্রদায় এবং তাদের ক্রিয়াকলাপ যেমন চা তোলা এবং চাষ করা পরিদর্শন। চেক আউটের জন্য হোটেলে প্রত্যাগমন এবং এবং সিলেটের জাফলং ও তামাবিল বর্ডারের উদ্দেশ্যে যাত্রা (3.5 ঘন্টার গাড়ি)। এখানে আপনি পাচ্ছেন বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকা “0” পয়েন্ট দেখার সুযোগ, বিভিন্ন পাথর সংগ্রহ এবং তারপরে সিলেটের উদ্দেশ্যে যাত্রা। সন্ধ্যার মধ্যে সিলেট পৌঁছে হোটেলে স্থানান্তর। রাতের খাবারের পর ঘুরে আসতে পারেন সিলেটের নাইট লাইফে এবং সিলেটে রাত্রি যাপনের ব্যবস্থা।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ১২ - সিলেট থেকে কুমিল্লা
প্রাতঃরাশের পরে হোটেল থেকে চেক আউট এবং ১০:৩০ এ ট্রেনে কুমিল্লা অভিমুখে যাত্রার জন্য রেল স্টেশনে অবস্থান। আপনি ৪:০০ টায় কুমিল্লা স্টেশনে পৌঁছে যাবেন। কুমিল্লা আগমনের পর BARD-এ স্থানান্তর। BARD এ চেক ইন এবং রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ১৩ - কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রাম
প্রাতঃরাশের পরে চেক আউট এবং চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে যাত্রা। পথে দুর্দান্ত ময়নামতি বৌদ্ধ বিহার এবং জাদুঘর পরিদর্শন। এরপর ড্রাইভ করে চট্টগ্রাম শহরে। দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হবে চট্টগ্রামে। দুপুরের খাবারের পর চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একমাত্র নৃতাত্ত্বিক জাদুঘরে একটি সঙ্গক্ষিপ্ত পরিদর্শন। থাকছে স্থানীয় বাজার পরিদর্শনের সুযোগ এবং চট্টগ্রামে রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন - ১৪ - চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান (দক্ষিণ পূর্ব পার্বত্য এলাকা)
সকালে চেক আউট এবং বান্দরবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা। পথে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কবরস্থানে একটি সংক্ষিপ্ত পরিদর্শন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সেখানে অনেক ইউরোপীয় এবং এশিয়ান সৈনিক তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। এর পরে বান্দরবানে স্থানান্তর (২.৪৫ ঘন্টা ড্রাইভ)। পৌঁছে হোটেলে চেক ইন, এবং বিখ্যাত "স্বর্ণ মন্দির" (বৌদ্ধ মঠ) একটি চিত্ত সতেজকারক পরিদর্শন। এরপর মেঘলা পর্যটন স্পট পরিদর্শন, যেখানে আপনি একটি সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং স্থানীয় লোকেদের স্থানীয়ভাবে হস্তনির্মিত পণ্য এবং কারুশিল্প বিক্রি করতে দেখতে পাবেন। হোটেলে ফিরে বান্দরবানে রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ১৫ - বান্দরবান থেকে কক্সবাজার (পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত / ১২০ কিঃমিঃ)
চিম্বুক পাহাড় এবং নৃতাত্ত্বিক গ্রামে অর্ধ দিনের ভ্রমণ, সাথে গ্রামে বাসিন্দাদের দৈনন্দিন জীবন সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ। চেক আউটের জন্য হোটেলে প্রত্যাগমন এবং কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু। হোটেলে পৌঁছে চেক ইন, হাতে পর্যাপ্ত সময় থাকলে সূর্যাস্তের দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন। কক্সবাজারে রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ১৬ - কক্সবাজার থেকে ঢাকা
দিনের প্রথমার্ধ আনন্দ-উল্লাসে সমুদ্র স্নান এবং ব্যক্তিগত কার্যকলাপ। কেউ কেউ ঐতিহ্যবাহী এবং স্থানীয় তৈরি দোকান বা বার্মিজ বাজারে কেনাকাটার জন্য যেতে পারেন। দুপুরের খাবারের পরে চেক আউট এবং কক্সবাজার অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরে স্থানান্তর। ডোমেস্টিক এয়ারপোর্টে (ঢাকা) পৌঁছে হোটেলে ট্রান্সফার, সময় পেলে আপনার ব্যক্তিগত কেনাকাটা করতে যেতে পারেন। ঢাকায় রাত্রি যাপন।
খাবার: সকালের নাস্তা, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার
* দিন ১৭ - ঢাকা প্রস্থান
সকালের নাস্তা এবং রিফ্রেশমেন্টের পর ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্থানান্তর এবং শেষে আপনার নিজ নিজ ফ্লাইটে নিজ নিজ গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা।
খাবার: সকালের নাস্তা
>> প্যাকেজের মূল্য জনপ্রতি (USD):
* ২ জন ব্যক্তির জন্য বরাদ্দ খরচ (জনপ্রতি) - $ ৬৫০
* ৩-৪ জন ব্যক্তির জন্য বরাদ্দ খরচ (জনপ্রতি) - $ ৬২০
* ৫-৬ জন ব্যক্তির জন্য বরাদ্দ খরচ (জনপ্রতি) - $ ৫৯০
* ৬-৮ জন ব্যক্তির জন্য বরাদ্দ খরচ (জনপ্রতি) - $ ৫৬০
বিঃদ্রঃ জন প্রতি সাপ্লিমেন্ট খরচ - $ ২৫০
>> শিশুদের জন্য প্যাকেজ মূল্য নীতি
* 2 বছরের কম বয়সী শিশুর জন্য বিনামূল্যে স্থল ভ্রমণ প্যাকেজ
* 6 বছরের কম বয়সী শিশুর জন্য একটি প্রাপ্তবয়স্ক প্যাকেজের সম্পূর্ণ মূল্যের ৫০% হারে চার্জ প্রযোজ্য
* ৭-১১ বছর বয়সী শিশুর জন্য একটি প্রাপ্তবয়স্ক প্যাকেজের সম্পূর্ণ মূল্যের ৭৫% হারে চার্জ প্রযোজ্য
* ১১ বছরের বেশি বয়সী শিশুর জন্য একটি প্রাপ্তবয়স্ক প্যাকেজের সম্পূর্ণ মূল্যের ১০০% হারে চার্জ প্রযোজ্য
>> প্যাকেজ অন্তর্ভুক্তিঃ
* ভ্রমণসূচী অনুযায়ী ১৩ রাত হোটেলে থাকার ব্যবস্থা
* এয়ারপোর্ট পিক অ্যান্ড ড্রপ
* ভ্রমণসূচী অনুযায়ী ট্যুর এবং দর্শনীয় স্থান
* ট্যুর প্ল্যান অনুযায়ী খাবারের সুব্যবস্থা
* সমস্ত প্রবেশমূল্য
* ইংরেজি ভাষী পেশাদার শিষ্টাচারপূর্ণ প্রশিক্ষিত ট্যুর গাইড
* সেবা খাতে খরচ
* পর্যটন কর, সরকারী কর
* সমস্ত স্থানান্তর এবং দর্শনীয় স্থান ভ্রমণের জন্য শীতাতপনিয়ন্ত্রণ পরিবহণ ব্যবস্থা
>> প্যাকেজ বহির্ভূতঃ
* ভিস ফী
* আন্তর্জাতিক এয়ার টিকেট
* সমস্ত প্রবেশমূল্য
* গাইডদের জন্য টিপস
* যেকোন ব্যক্তিগত খরচ
* অনুল্লেখিত খাবার
* অন্তর্ভুক্তিতে উল্লেখ করা ব্যাতীত
>> বাতিলকরণ নীতিঃ
* যাত্রা শুরুর তারিখ থেকে ৩০ দিন আগে ০%
* যাত্রা শুরুর ২০ দিন আগে ২৫%
* যাত্রা শুরুর ৫০ দিন আগে ৫০%
* যাত্রা শুরুর পূর্বে ৭ দিনের ভিতরে মূল্যফেরতের ব্যবস্থা নেই
>>হোটেল তথ্যঃ
* হোটেলের নামঃ The Bengle Blueberry/ Bengle Canary ark
- এলাকা/অবস্থানঃ ঢাকা
* হোটেলের নামঃ Momo Inn/Naz Garden or Similar
- এলাকা/অবস্থানঃ বগুড়া
* হোটেলের নামঃ Hotel Parjaton Complex / Hotel Nice international
- এলাকা/অবস্থানঃ রাজশাহী
দ্রষ্টব্য: আন্তর্জাতিক হোটেল চেক ইন সময় 14:00; চেক আউট সময় 12:00
22/20C, Karimnagar, Sonadanga, Khulna-9100, Bangladesh
+8801841081065
+8801676818338
spacetours.bd@gmail.com
স্পেস ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস বাংলাদেশের একটি ক্রমবর্ধমান পর্যটন এবং ভ্রমণ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি।
Copyright © Space Tours .All Rights Reserved.
Developed in Bunker